মসুর ডাল চাষের সময় - মসুর ডাল চাষের জন্যে কৌশল
মসুর ডাল চাষের সময় জানা থাকলে আপনি খুব সহজেই মসুর ডাল চাষ করতে পারেন। এই পোস্টে মসুর ডাল চাষের সময় এর প্রক্রিয়া আলোচনা হবে। শরীরের চাহিদা পূরণে এই মসুর ডাল প্রচুর শক্তি যোগায়। মসুর ডাল চাষের সময় জানতে পোস্টের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ুন।
শরীরের অত্যাধিক পরিমাণে পুষ্টিগুণ ও ক্যালরি বাড়াতে এই মসুর ডাল খুবই জনপ্রিয়। প্রোটিনের চাহিদাকে পূরণ করতে এই মসুর ডালে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট রয়েছে। এই মসুর ডাল খাওয়ার জন্য সঠিক সময়ে এর চাষ প্রয়োজন। মসুর ডাল চাষের সময় জেনে ঠিক সময়মতো চাষের প্রস্তুতি নিতে পারেন।
পেজ সূচিপত্র
মসুর ডাল চাষের সময় কখন
মসুর ডাল চাষ করার একটি উপযুক্ত সময় রয়েছে। আপনি মসুর ডাল চাষ করতে চান, তাহলে পুরো কার্তিক মাসকেই মসুর ডাল চাষের সময় এর করার জন্য বেছে নিতে পারেন। অবশ্যই পৌষের দ্বিতীয় থেকে তৃতীয় সপ্তাহের মধ্যে যদি মসুর ডাল চাষ করতে পারেন, তাহলে আপনার ফলন অনেক বেশি হতে পারে।
অর্থাৎ মধ্য অক্টোবর থেকে মধ্য নভেম্বর পর্যন্ত মসুর ডাল চাষ করার একদম উপযুক্ত সময়। এই সময় আপনি ছিটিয়ে বা সারি করে মসুর ডাল চাষের সময় এর জন্য প্রস্তুতি নিতে পারেন। আপনার যদি জমিতে নাইট্রোজেন গুটি উৎপাদনকারী কোন ধরনের ব্যাকটেরিয়া কম থাকে।
তাহলে মসুর ডাল চাষের জন্যে কৌশল করে সেই সময় চাষ করে ফলন বাড়ানোর চেষ্টা করতে পারেন। এই সময়ে অবশ্যই জমির পূর্বে মসুর ডাল চাষ করা হলে প্রাথমিকভাবে ইউরিয়া এবং জীবাণু সার প্রয়োগ না করলেও হয়।
মসুর ডাল চাষে সার প্রয়োগ কিভাবে করবেন
মসুর ডাল চাষ করতে হলে অবশ্যই আপনাকে ভালোভাবে সার প্রয়োগ করতে হবে। যদি আপনি ভালোভাবে সার প্রয়োগ করতে না পারেন, মসুর ডাল চাষের জন্যে কৌশল না জেনে চাষ করলে অধিক ভালো ফলন পাবেন না। এইক্ষেত্রে মসুর ডাল চাষের সময় সার প্রয়োগ কিভাবে করতে পারেন চলুন সেই বিষয়ে জেনে নিই।
- নদীর কাছাকাছি অঞ্চলগুলোতে যেহেতু পলিমাটি উর্বর হয়। তাই সেই জমিতে মসুর চাষ করার জন্য জৈব সার প্রয়োগের কোন ধরনের প্রয়োজন হয় না।
- এছাড়াও অন্যান্য যেকোনো ধরনের অঞ্চলে বেলে দোআঁশ বা এটেল দোআঁশ মাটিতে জৈব সার প্রয়োগ করে মাটির উর্বরতা বাড়াতে পারেন।
- আপনি প্রতি হেক্টর জমিতে পাঁচ থেকে সাত টনের মতো পচানো সার জমিতে প্রয়োগ করতে পারেন।
- যদি আপনি প্রতি হেক্টর জমিতে ছেষট্টি থেকে আটাশি কেজি ইউরিয়া সার প্রয়োগ করেন, তাহলে ভালো ফলন পেতে পারেন।
- এছাড়াও সিঙ্গেল সুপার ফসলেট প্রয়োগ করার ফলে ভালো ফলন হতে পারে।
- যখন আপনার চাষের সময় শেষের দিকে চলে আসবে, তখন আপনি এইসব সার জমিতে ছিটিয়ে প্রয়োগ করতে পারেন।
- এই সময় আপনি মাটিতে সামান্য পরিমাণে কোবাল্ট ও মলিবডেনাম নামক এক ধরনের মিথোজীবী ব্যবহার করতে পারেন।
- যখন আপনি এইভাবে সারকে ব্যবহার করবেন, তখন ব্যাকটেরিয়া গুলোর বংশবৃদ্ধি ঘটে। যার ফলে মাটিতে নাইট্রোজেন বন্ধন বেশি হতে পারে।
- হালকা মাটিতে সেই সারের সঙ্গে আপনি প্রতি হেক্টর জমিতে দুই কেজি সোডিয়াম মলিবডেট ব্যবহার করতে পারেন।
- এছাড়াও এক কেজি কোবাল্ট নাইট্রেট মিশিয়ে প্রয়োগ করতে পারেন।
- এইভাবে মসুর ডাল চাষে সার প্রয়োগ করলে আপনার মসুর ডালের ফলন অধিক হতে পারে।
মসুর ডাল চাষের জন্যে কৌশল করে জমি তৈরি
মসুর ডাল চাষের জন্যে কৌশল জেনে আপনাকে অবশ্যই কৌশল করে জমি তৈরি করে নিতে হবে। কারণ এই জমি আপনি যেভাবে তৈরি করবেন, তার ওপর ভিত্তি করে আপনার ফলন নির্ভর করবে। অর্থাৎ আপনাকে অবশ্যই জমি তৈরি করার সময় মসুরের বীজকে সঠিকভাবে বাছাই করে নিতে হবে।
মসুরের বীজ যেহেতু আকারে অনেক বেশি ছোট হয়। এই ছোট হওয়ার কারণে জমি খুবই ঝুরঝুরে এবং নরম করে তৈরি করতে হয়। যদি আপনি এই মসুর ডাল চাষের সময় এর পূর্বে আগাম জাতের কোন ধান বা পাট লাগিয়ে থাকেন, তাহলে সেইগুলো কেটে নেওয়ার পরে জমি তৈরি করে নিতে হবে।
আরও পড়ুনঃ মুলতানি মাটির উপকারিতা
এইক্ষেত্রে অবশ্যই আপনি জমিতে তিন থেকে চার বার সোজাসুজি ও আড়াআড়ি চাষ করতে পারেন। চাষ করার সময় অবশ্যই মই ব্যবহার করতে পারেন। যখনই পলিমাটিতে অতিরিক্ত পরিমাণে বর্ষার পানি জমে যায়, তখন যদি আপনি সেচ না দিয়ে থাকেন।
তাহলে অনেক বেশি জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়। তাই পানি চলে যাওয়ার জন্য আপনাকে অবশ্যই নালা কেটে পানি সেচের ব্যবস্থা করে দিতে হবে। যাতে খুব সহজেই পানি নিচে নেমে যেতে পারে। এইভাবে আপনি সঠিক উপায়ে জমিকে চাষের জন্য একটু কৌশল করে তৈরি করে নিতে পারেন।
মসুর ডাল চাষের পর সংগ্রহ এবং মাড়াই
মসুর ডাল যখন আপনার চাষ করা হয়ে যাবে, তখন এর নির্দিষ্ট সময় পর আপনাকে সংগ্রহ এবং মাড়াই করতে হবে। মসুর ডাল চাষের পর সংগ্রহ এবং মাড়াই কিভাবে করতে পারেন চলুন সেই বিষয়ে দেখি।
১। যেহেতু মসুর ডালকে সাধারণত একশ বিশ থেকে একশ ত্রিশ দিনের মাথায় সংগ্রহ করা হয়ে থাকে, সেই হিসেবে যখন পুরোপুরি ভাবে এই মসুর পেকে যাবে তখন আপনাকে সংগ্রহ করতে হবে।
২। মসুর ডাল পেকে যাওয়ার সময় গাছের পাতা গুলো হলদে হওয়া শুরু করে দেয়। এই সময় অবশ্যই মসুর ডাল চাষ করার পর মাঠ থেকে ফসল কাটার জন্য তৈরি হতে হবে।
৩। আপনি যদি দীর্ঘ সময় মাঠে ফসল রেখে দিয়ে থাকেন, তাহলে মসুর ডালের যেই শুটি গুলো রয়েছে। সেইগুলো শুকিয়ে দানাগুলো ধীরে ধীরে ঝরে পড়তে থাকে।
৪। অনেকেই দেখা যায়, এই মসুরের শিকড় সহ গাছ উপড়ে তারপরে ফসল সংগ্রহ করে থাকেন। যদি এইরকমটা করেন তাহলে আপনার ফসলের মাঠের যেই মাটি রয়েছে সেটির উর্বরতাও কমে যেতে থাকে।
৫। শিকড় সহ যখন গাছ তুলে ফেলা হয়, তখন শিকড়ের যেই রাইজোবিয়াম গুটি রয়েছে সেটি নষ্ট হয়ে যায়। যার ফলে মাটির উর্বরতা বৃদ্ধির জন্য এই শিকড় জমিতে থাকা আবশ্যক।
৬। শিকড়ের সঙ্গে যখন মাটির ঢেলা উপরে চলে আসে, তখন ডালের গুণগত মানও খারাপ হয়ে যায়।
৭। যখন আপনি পরবর্তী সময়ে বীজের জন্য ফসল সংগ্রহ করবেন তখন আগাছা গুলো বাছাই করে ফেলে দিতে হবে।
৮। মাঠ থেকে ফসল তুলে ফেলার দুই থেকে তিন দিন পর জাক দিয়ে ফসলকে রৌদ্রে শুকিয়ে ফেলতে হবে।
৯। মসুর ডাল চাষের জন্যে কৌশল জেনে সেই শুকনো গাছ ও শুটি লাঠি দিয়ে পিটিয়ে অথবা আপনি চাইলে গরু দিয়ে মাড়াই করেও নিতে পারেন।
১০। যখনই আপনার ফসল সংগ্রহ করার পর মাড়াই করা শেষ হয়ে যাবে, তখন বাছাই করে পুনরায় রৌদ্রে শুকিয়ে ঠান্ডা করে বস্তায় ভরে ফেলতে হবে।
মসুর ডাল চাষের পাশাপাশি পরিচর্যা কিভাবে করবেন
মসুর ডাল চাষের পাশাপাশি অবশ্যই আপনাকে এই চারা গাছের পরিচর্যা করতে হবে। কারণ মসুরের জমিতে যদি কোন ধরনের নিড়ানি না দেওয়া হয়, তাহলে অনেক বেশি আগাছা জন্ম নিতে পারে। ভালো ফসলের জন্য বীজ বোনার তিন সপ্তাহ পর থেকে একবার এবং ছয় সপ্তাহ পর থেকে আরেকবার নিড়ানি দিতে হবে।
মসুর ডাল চাষে অবশ্যই জল সেচের খুব বেশি একটা দরকার হয়না। কিন্তু তারপরেও বীজ বোনার সময় মাটিতে যদি রস পর্যাপ্ত না থাকে, তাহলে অবশ্যই সেচ দিয়ে দিতে হবে। যখন চারা গাছ একটু বড় হবে, তখন জমিতে অবশ্যই হালকা সেচ দিতে হবে।
খুব ভালোভাবেই খেয়াল রাখতে হবে জমিতে যেন কোনোভাবেই পানি জমে না থাকে। গাছ একটু বড় হয়ে আসলে যদি কোন কারণে গাছের পাতা হলুদ হয়ে যায়, তাহলে সেইক্ষেত্রে দুই শতাংশ ইউরিয়া মেশানো পানি ছিটানোর মাধ্যমে ব্যবহার করতে হবে।
আরও পড়ুনঃ প্রাথমিক পর্যায়ে মুখের ক্যান্সারের লক্ষণ
এর ফলে মসুরের পাতাগুলো খুব ভালোভাবেই সতেজ হয়ে বেড়ে উঠতে থাকবে। এই মসুর গাছে পঞ্চাশ শতাংশ ফুল আসার পূর্বেই আপনাকে দুই শতাংশ ডি.এ.পি সার ফলিয়র ছিটিয়ে দিতে হবে। যখন ফুল চলে আসবে এবং ফল ধরার সময় হবে তখন একবার সেচ দিয়ে দিতে হবে।
মসুর ডাল চাষের জন্যে কৌশল জেনে অতিরিক্ত সেচ দিলে মসুর ডাল চাষের সময় আবার ক্ষতি হয়ে যেতে পারে। সেইক্ষেত্রে জমির অবস্থা বুঝে সেচ দিতে হবে। আগাছা দমন করার জন্য বীজ বোনার কিছুদিন পর পেন্ডিমিথালিন জমির হেক্টর বুঝে ব্যবহার করতে হবে।
মসুর ডাল চাষ করে অধিক আয় করার উপায়
বাঙালির অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি ডাল হচ্ছে মসুর ডাল এই মসুর ডালে প্রচুর পরিমাণে আমিষ থাকার কারণে এই ডাল সব শ্রেণীর মানুষই খেতে পারেন। যার কারণে তাদের প্রোটিনের চাহিদা অনেকাংশেই পুরা হয়ে যায়। যা মাংসের পুষ্টি মেটাতেও সক্ষম হয়। মসুর ডাল চাষ করে অধিক আয় করার উপায় সম্পর্কে চলুন জেনে আসি।
১। যদি আপনি মসুর ডালকে সঠিকভাবে চাষ করতে পারেন, তাহলে আপনি অধিক আয় করতে পারবেন। সেই হিসেবে অবশ্যই আপনাকে উপযুক্ত মাটি নির্বাচন করতে হবে যা ডাল চাষ করার জন্য ব্যবহার করতে পারবেন।
২। উপযুক্ত ধরনের মাটি অর্থাৎ বেলে দোআঁশ মাটি ডাল চাষের জন্য সিলেক্ট করতে পারেন। কার্তিক মাস পুরোটা যদিও আপনি এই ডাল চাষ করতে পারেন। কিন্তু তারপরও পৌষ মাসে যদি আপনি চাষ করেন, তাহলে মসুর ডালের ফলন অনেক বেশি হতে পারে।
৩। মসুর ডাল চাষের জন্যে কৌশল করে জমি তৈরি করতে হলে আপনি আড়াআড়ি চাষ করে মই দিতে পারেন। এই সময় অবশ্যই চাষ করার জন্য মাটিকে ভালো করে ঝুরঝুরে করে নিতে হবে।
৪। আপনি যদি মসুর ডাল চাষের সময় চাষ করতে চান, তাহলে প্রতি বিঘায় আপনি ছয় থেকে আট কেজি মসুরের বীজ লাগাতে পারেন। এই অবস্থায় আপনি জমিতে বীজ ছিটিয়ে সারি করে দুই ভাবেই মসুর বীজ লাগাতে পারেন।
৫। সারিবদ্ধভাবে যদি এই মসুর চাষ বেশি করে ফলন করতে চান, তাহলে অধিক গভীরভাবে মসুর বপন করতে হবে। যখন আপনি এইভাবে বীজ বপন করবেন তখন বীজের অঙ্কুরোদগম অনেক ভালো হবে।
যার ফলে মাটির ভিতরে যেই রস হয়েছে তা জমির উপরে ভালোভাবে পাবে। এইক্ষেত্রে গভীরভাবে যখন করবেন তখন পাখিও এই বীজকে খুব সহজে খেতে পারবে না।
৬। মসুর ডালকে সঠিকভাবে চাষ করার জন্য আপনাকে সঠিক সার নির্বাচন করতে হবে। এইক্ষেত্রে অবশ্যই ইউরিয়া, টিএসপি সহ অনুজীব সার দিতে পারেন।
৭। মসুর ডাল চাষের সময় সার প্রয়োগ করতে যেয়ে অবশ্যই আপনাকে ভালোভাবে সেচ দিতে হবে। যদি আপনার জমিতে পানির পরিমাণ খুবই কম থাকে, তাহলে বীজ বপন করার পূর্বেই হালকা সেচ দিয়ে নিতে হবে।
বর্ষাকালে যদি অতিরিক্ত পরিমাণে পানি জমে যায়, তাহলে সেইক্ষেত্রে অবশ্যই এই পানিকে বের করার জন্য আপনাকে সেচ দেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে।
৮। কীটপতঙ্গ রোগবালাই থেকে আপনার মসুর ডালের চারাকে বাঁচিয়ে রাখতে হবে। কারণ গাছে যদি মারাত্মক ভাবে রোগ হয় অর্থাৎ গাছের পাতা ও কান্ড যদি শুকিয়ে যায়, তাহলে মসুরে খুবই ক্ষতি হয়।
অনেক সময় জাব পোকা নামে এক ধরনের পোকা গাছের পাতা কুঁকড়ে খেয়ে ফেলে। তাই কীটপতঙ্গ থেকে মসুর গাছকে বাঁচাতে জৈব কীটনাশক ব্যবহার করতে পারেন।
৯। ডাল চাষ করার সময় আগাছাকে ভালোভাবে পরিষ্কার করে বীজ পোতার চল্লিশ থেকে পঁয়তাল্লিশ দিন পর এর আশেপাশে ছোট ছোট জম্মানো আগাছা গুলি কেউ পরিষ্কার করে দিতে হবে। অর্থাৎ মাটিকে ঝুরঝুরে করে মাটির যেই ভারী ডেলাগুলো থাকে সেইগুলো ভেঙে দিতে হবে।
১০। যদি আপনি সঠিকভাবে ফসল সংগ্রহ করতে পারেন, তাহলে অধিক ফলন এর মাধ্যমে অনেক লাভবান হতে পারেন। অর্থাৎ এই মসুর ডাল এর ফসল সংগ্রহ করার জন্য আপনাকে সঠিক সময় বেছে নিতে হবে। এর জন্য আপনাকে ফাল্গুন থেকে চৈত্র মাস বাছাই করতে হবে, যা মসুর ডাল সংগ্রহ করার জন্য উপযুক্ত সময়।
১১। যদি আপনি মসুর ডাল চাষের জন্যে কৌশল জেনে এইভাবে নিয়ম মেনে মসুর ডাল চাষের সময় চাষ করতে পারেন, তাহলে আপনি অধিক ফলন এর মাধ্যমে মসুর ডাল চাষ করে অধিক আয় করতে পারবেন।
শেষকথা
এই পোস্টের মাধ্যমে আশা করছি আপনি মসুর ডাল চাষের সময় সম্পর্কে সঠিক একটি ধারণা পেয়েছেন। যদি এই বিষয়ে আপনার কাছে বিস্তারিত ভালো লেগে থাকে, তাহলে আপনার আশেপাশে যারা মসুর ডাল চাষী রয়েছেন তাদের সচেতন করুন। পোস্টের নিচের অংশে মন্তব্য করে আমাদের সাথেই থাকুন। ২৫২৭৫
এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url